
# “জ্ঞানকিরীট - ছিনিয়ে নাও মেধার মুকুট!!”

১. চূড়ান্ত পর্বে অংশগ্রহণের Zoom লিংক এসএমএস এ জানিয়ে দেয়া হবে। অংশগ্রহণের পূর্বে অংশগ্রহণকারীদের zoom ইন্সটল করে রাখার অনুরোধ করা হলো।
২. সন্ধ্যা ৬:৩০ টায় Zoom লিঙ্ক এর মাধ্যমে join করতে হবে। উক্ত সময়েই মূল অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের নিয়মাবলী জানিয়ে দেয়া হবে। অনুষ্ঠানের মূল অংশ ৮:০০ টায় শুরু হবে।
৩. পুরো অনুষ্ঠান জুড়ে ক্যামেরা অন রাখতে হবে।
৪. চূড়ান্ত পর্ব দুটি রাউন্ডে অনুষ্ঠিত হবে।
৫. প্রথম রাউন্ড 'পাঁচমিশালী'তে সর্বমোট ২১টি প্রশ্ন থাকবে। প্রশ্নগুলো অন স্ক্রিন দেখানো হবে এবং উত্তর সাবমিট এর জন্য গুগল ফরম দেয়া হবে।
৬. 'পাঁচমিশালী'তে সর্বোচ্চ নম্বরের ভিত্তিতে ৬জন দ্বিতীয় রাউন্ডে উক্তীর্ণ হবে।
৭. দ্বিতীয় রাউন্ড হবে Buzzer রাউন্ড। Buzzer রাউন্ডে মোট ১৫টি প্রশ্ন থাকবে। Buzzer প্রেস এর মাধ্যমে প্রতিযোগীরা উত্তর দেবার সুযোগ পাবে।
৮. সর্বোচ্চ নম্বরের উপর ভিত্তি করে ১ম, ২য় ও ৩য় নির্বাচিত করা হবে।

### জ্ঞান কিরীট এর দ্বিতীয় পর্বের ফলাফল

- সাগর চন্দ্র ভৌমিক
- Md. Mahin Rana
- MD. Shafin Zaman
- মো শাহরিয়ার কবির সাজ
- সাম্য মন্ডল কথা
- Lamia Tasnim Tanha
- Md. Jeesan Fardin
- Sadman Sami
- সামিন ইয়াসার রাইয়ান
- Kamrun nahar bente kamal
- নীলেশ সাহা Nilesh Saha
- মেহজাবীন মিতালি
- মোঃমাহমুদুল হাসান
- Anisur Rahman Asif
- Md. Habib Ullah Raihan
- R.Ratul
- Sameha Akter Juie
- তাওফিম আহমেদ জনি
- Md. Abdur Rashed Khan
- Md. Ashrafuzzaman Noor
- Md.Mithun Khan

[![Mentor Service](https://trello-attachments.s3.amazonaws.com/5ed23fa75a7dbb7b5111d495/60276fe8caf11d553929b9ac/7eee0149e2215233540861493c36f4e9/Artboard_1_copy_3%403x.png)](https://onlinesohopathi.com/courses/hsc-preadmission-science)

### Visit

অফিসিয়াল পেজ লিংক - [https://www.facebook.com/onlinesohopathi](https://www.facebook.com/onlinesohopathi)

ওয়েবসাইট লিংক - [https://onlinesohopathi.com/](https://onlinesohopathi.com/)

ফেসবুক গ্রুপ লিংক - [https://www.facebook.com/groups/onlinesohopathi](https://www.facebook.com/groups/onlinesohopathi)


অমর একুশে উপলক্ষে অনলাইন সহপাঠীর মেন্টরদের দ্বারা আয়োজিত   বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক অনলাইন প্রতিযোগীতা - জ্ঞানকিরীট 

জ্ঞান কিরীট এর দ্বিতীয় পর্বের ফলাফল


# “আত্মবিশ্বাস, কোচিং এর টপার, হতাশা, অসুস্থতা এবং সবশেষে সাফল্য!!!! ”

আমার এডমিশন প্রস্তুতি শুরু হয় মে মাসের ২৬ তারিখ কোচিং ক্লাস দিয়ে এবং শেষ হয় অক্টোবরের ৭ তারিখ বুয়েটের পরীক্ষা দিয়ে। স্কুল ছিল চট্টগ্রামের নাসিরাবাদ সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় এবং কলেজ নটরডেম কলেজ। নটরডেম কলেজে গ্রুপ ওয়ানে ছিলাম আর পজিশন ছিল ছয়। পজিশন ভালো থাকার কারণে কোচিং এ টপ একশ নিয়ে যে ব্যাচ হয় সেখানে আমি ক্লাস করার সুযোগ পেয়েছিলাম। ২৬ তারিখ প্রথম ক্লাস নেয়া হয় ফিজিক্সের ভেক্টরের উপর, সবচেয়ে সহজ একটা টপিক,কোচিং এর ভাইয়া অনেক ধরনের সমস্যা সমাধান আমাদেরকে দেখিয়েছিলেন যেগুলো আমি আগে করি নাই। আমি ম্যাথ বুঝছিলাম কিন্তু কিভাবে তা সমাধান বা এক্সিকিউট করবো সেটা বুঝতে পারছিলাম না।যেহেতু নটরডেম কলেজে পড়েছি সাথে রেজাল্টও ভালো তাই বাবা মা সহ সবার কাছ থেকে প্রত্যাশার চাপ টা বেশি ছিলো। তাই খারাপ রেজাল্ট করা তো যাবেই না বরং সর্বোচ্চ সম্ভব ভালো টাই করতে হবে এরকম একটা প্রতিজ্ঞা ছিলো নিজের মধ্যে। কোচিংয়ের প্রথম সপ্তাহিক পরীক্ষায় আমি ২১০ এর মধ্যে ১৪৯ পেয়েছিলাম। এছাড়া কোচিং এর এমন অনেক টপার ছিল যারা অনেক নাম্বার পেয়েছে যেমন ১৯০,২০০+ । আমার পজিশন ১৫০০ বাইরে চলে গিয়েছিলো। প্রথম সাপ্তাহিক পরীক্ষায় আমার এরকম খারাপ রেজাল্ট এর কারণে আমার আত্মবিশ্বাসটা একটু কমে গিয়েছিলো, ভাবছিলাম যে পরে আরো কঠিন চ্যাপ্টার আছে যদি সেগুলোতে আরো খারাপ করি! তাই সেটা নিয়ে আমি খুব চিন্তিত ছিলাম। পরের এক্সামগুলোতেও ১২৬,১২৭ এরকম নাম্বার আমার এসেছিলো। চতুর্থ সপ্তাহিক পরীক্ষায় সবচেয়ে কম পেয়েছিলাম, মাত্র ১০৮। এরপর আমি পুরোপুরি হতাশ হয়ে যাই। পরিচিত বড় ভাইয়ারাও আমাকে নিয়ে অনেক চিন্তায় পড়ে যায় । ষষ্ঠ সাপ্তাহিক পরীক্ষা তে আমি ১৬০ নাম্বার পেয়েছিলাম। এরপরই আমার টাইফয়েড ধরা পড়ে এবং আমি খুব বেশি অসুস্থ হয়ে পড়ি। জুলাই ৩১ তারিখের পর থেকে হঠাৎ করে আমার জ্বর শুরু হয়ে যায় ।আমি ঢাকাতে বন্ধুদের সাথে মেসে থাকতাম। আমার মা ও চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা আসে আমাকে ডাক্তার দেখানোর জন্য। তখন ডাক্তার দেখাতে গিয়ে আমার টাইফয়েড ধরা পরে। ডাক্তার আমাকে সাত দিনের জন্য চৌদ্দটা অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ দেন।এগুলা খাওয়ার পরও আমার তেমন কোনো উন্নতি হচ্ছিল না।

এরপর আম্মু ঠিক করলো যে আমাকে চট্টগ্রাম নিয়ে আসবে কারণ আমি তো এমনিতে ক্লাস করতে পারছিলাম না আর মেসে থেকে আম্মু আমাকে সঠিকভাবে পরিচর্যা করতে পারছিল না। তখন আবার কোরবানির ঈদও ছিলো সামনে তো ঐ উসিলায় আমি চট্টগ্রাম চলে আসি। চট্টগ্রাম এসে ডাক্তার দেখানোর পর এন্টিবায়োটিকের পরিমাণ আরও বাড়ে, তাতেও কাজ না হওয়ায় পরবর্তীতে আমাকে ১৬ টা ইনজেকশন নিতে হয়। টাইফয়েড জ্বরের কারণে আমি কোচিং এর গুরুত্বপূর্ণ ক্লাসগুলোর যেমন জৈব যৌগ, ইলেকট্রিসিটি, ম্যাগনেটিজম, ত্রিকোণমিতি, অন্তরীকরণ, যোগজীকরণ একটাও করতে পারি নাই। টাইফয়েড এমন একটা রোগ যেটা হলে কোনো না কোনো অঙ্গে খুব বেশি সমস্যা হয়, আমার ক্ষেত্রে সেটা ছিলো মাথায় যন্ত্রণা। অসহ্য রকম খারাপ লাগতো মাথায়।

[![Mentor Service](https://trello-attachments.s3.amazonaws.com/5ed23fa75a7dbb7b5111d495/60276fe8caf11d553929b9ac/7eee0149e2215233540861493c36f4e9/Artboard_1_copy_3%403x.png)](https://onlinesohopathi.com/courses/hsc-preadmission-science)

কুরবানি ইদের ঠিক আগের দিন আমি একটু সুস্থতা ফিল করি। ইদের দিন নামাজ পড়ে এসে বলা যায় প্রায় একমাস পর প্রথম পড়তে বসেছিলাম। ঐ একমাসে এমনকি আমি মাথা তুলে বসতেই পারতাম না অসুস্থতার কারণে। পরের মাসেই ঢাকা ভার্সিটির পরীক্ষা ছিলো তাই খুব বেশি সময় ছিলো না আমার হাতে। কয়দিন পর কোচিং এ মডেল টেস্ট গুলো শুরু হয়ে যায় তাই আমি ঢাকাতে আবার চলে আসি। জোর করে পড়ার চেষ্টা করতাম কিন্তু টাইফয়েডের জন্য অনেক বেশি দূর্বল হয়ে গিয়েছিলাম, সামান্য ৩০ মিনিটও আমি টানা পড়তে পারতাম না।

কোচিং এ মডেল টেস্ট গুলোতেও আমি অনেক খারাপ রেজাল্ট করছিলাম টানা যেখানে নটরডেম কলেজে অন্যান্য টপার ছাত্ররা বরাবরের মতোই অনেক ভাল রেজাল্ট করছিলো। আমি কোচিং এর তিন-চারটা মডেল টেস্টের দেয়ার পর আর মডেল টেস্ট দিইনি, কারণ শুধু হতাশই হচ্ছিলাম। কিছুদিন পর অন্য এক জায়গায় মডেল টেস্ট দেওয়ার জন্য গেলাম। সেখানেও যে প্রথম পরীক্ষাটা ছিলো ওটায় আমি খারাপ করেছিলাম। প্রথম পরীক্ষায় সম্ভবত ৩০০ এর কিছু বেশি পেয়েছিলাম ৬০০ এর মধ্যে। এরপরের পরীক্ষা টা ছিলো চারদিন পাঁচ দিন পরে, গনিতের উপরে। ঐ ৪/৫ দিন আমি টোটালি নিজের মতো করে প্রস্তুতি নিয়েছিলাম, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে সম্পূর্ণ দূরে ছিলাম। পুরোপুরি নিজের মতো করে একটা প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। আমার এখনও মনে হয় ঐ ৫ দিন আমার লাইফে সবচেয়ে বেস্ট ৫ দিন ছিল। কেতাব উদ্দিন স্যার আর এসইউ আহমেদ স্যারের প্রথম পত্র এবং দ্বিতীয় পত্র পুরোটা আমি রিভিশন করেছিলাম। পরের পরীক্ষায় আমি ৫৯২ পেয়েছিলাম ৬০০ নাম্বারের মধ্যে। কোচিং এ সেন্ট্রালি আমি দ্বিতীয় হয়েছিলাম ।

ঐ দিনটায় আমার আত্মবিশ্বাস বেড়ে যায়, পুরো এডমিশন লাইফে সম্ভবত এটাই প্রথম নিজের উপর ভরসা করতে পারা। আমি বিশ্বাস করতে শুরু করি যে কিছু একটা করতে পারবো ইনশাআল্লাহ।এছাড়াও কোচিং এ আরেকটি মডেল টেস্টে আমি খুব ভালো রেজাল্ট করেছিলাম, সেন্ট্রালি অষ্টম হয়েছিলাম। এই দুইটা মডেল টেস্টের মাধ্যমে আমি খুব ভালো আত্মবিশ্বাস পেয়েছিলাম ।
[![Mentor Service](https://res.cloudinary.com/onlinesohopathi/image/upload/v1613815826/os-courses/Guccha_baphni.svg)](https://onlinesohopathi.com/courses/Guccho-Porikkha-Prostuti)

আস্তে আস্তে আমি সবগুলো জিনিস রিভাইস করতে শুরু করি এবং ঢাকা ভার্সিটি ও বুয়েটের জন্য যতটুকু সম্ভব প্রস্তুতি সম্পন্ন করি।
অতঃপর ঢাকা ভার্সিটির পরীক্ষা দিয়ে এডমিশন শুরু হলো। ঢাকা ভার্সিটি এডমিশন টেস্টে আমি কিছু সমস্যায় পড়েছিলাম, আমার সীট যে রুমে ছিলো সেখানে প্রায় ১০ মিনিট পরে প্রশ্ন এসেছিলো। খুব একটা ভালো পরীক্ষা হয়নি, পজিশন সামান্য পেছনে এসেছিলো। এর পরপরই বুয়েটে 7 তারিখে পরীক্ষা ছিলো। পরীক্ষার দিন ৫ মিনিট আগে প্রশ্ন দিয়েছিলো, আমি প্রশ্ন পাওয়ার সাথে সাথেই গণিতের প্রশ্ন গুলো আগে দেখছিলাম কারণ গণিত আমার বরাবরই শক্তির এবং পছন্দের জায়গা। গণিতে ২০ টি প্রশ্ন ছিল যার মোটামুটি সবগুলোই পারতাম। সবশেষে ১৮ টা পুরোপুরি শিওর ছিলাম আর বাকি দুইটা নিয়ে একটু সমস্যা ছিল। ফিজিক্সও ভালোই পেরেছিলাম কিন্তু কেমিস্ট্রিতে খুব বেশি সুবিধা করতে পারি নাই, কিছু প্রশ্ন ছাড়তে হয়েছিলো। তো যাই হোক বুয়েটে চান্স পেয়েছি। যদি আমার টাইফয়েড না হতো তাহলে হয়তো আমি আরো ভালো কিছু করতে পারতাম বা আরো ভালো কিছু হতে পারতো, দিনশেষে আল্লাহর ইচ্ছা সবই, আর বুয়েটে চান্স হবার জন্য অবশ্যই আল্লাহর কাছে কোটি কোটি শোকরিয়া আলহামদুলিল্লাহ।

সব মিলিয়ে এককথায় বলতে গেলে বলতে হবে আমার এডমিশন সময়কাল খুব বেশি সুন্দর আর স্বাভাবিক ছিলো না। শারীরিক অসুস্থতার জন্য এক মাসেরও বেশি সময় নষ্ট হবার পাশাপাশি আরও নানাবিধ কারণে পড়াশোনার ব্যাঘাত ঘটেছিলো, ঐ পরিস্থিতি টা কাটিয়ে উঠা আসলেই খুবই চ্যালেঞ্জিং ছিলো আমার জন্য। আলহামদুলিল্লাহ যে দিনশেষে আমি সম্ভবত সবকিছু জয় করে স্বপ্নের পথে এগিয়ে যেতে পেরেছি।

[![Mentor Service](https://trello-attachments.s3.amazonaws.com/5ed23fa75a7dbb7b5111d495/60276fe8caf11d553929b9ac/4ca00ad718f4408bc14df6d8d2379b6f/Artboard_1%403x.png)](https://onlinesohopathi.com/mentors/24)

### Visit

অফিসিয়াল পেজ লিংক - [https://www.facebook.com/onlinesohopathi](https://www.facebook.com/onlinesohopathi)

ওয়েবসাইট লিংক - [https://onlinesohopathi.com/](https://onlinesohopathi.com/)

ফেসবুক গ্রুপ লিংক - [https://www.facebook.com/groups/onlinesohopathi](https://www.facebook.com/groups/onlinesohopathi)


অনলাইন সহপাঠীর সাথে যুক্ত সকল শিক্ষার্থীদের সামনের ভর্তিপরীক্ষা নিয়ে উৎসাহ দিতে আমাদের মেন্টরদের আয়োজন - মেন্টরের ভর্তিযুদ্ধ অভিজ্ঞতা

মেন্টরের ভর্তিযুদ্ধ অভিজ্ঞতা - Emaj Uddin(BUET,EEE)


# “জ্ঞানকিরীট- ছিনিয়ে নাও মেধার মুকুট!!”

“কিরীট” শব্দের আভিধানিক অর্থ হল মুকুট। বাংলা ভাষা, সাহিত্য ও সংস্কৃতিকে বিশুদ্ধভাবে জানতে “অনলাইন সহপাঠী”- আয়োজন করছে সৃজনশীল অনলাইন প্রতিযোগিতা “জ্ঞানকিরীট”। ভাষার মাস ফেব্রুয়ারীতে “অনলাইন সহপাঠী”-র মেন্টররা তোমাদের জন্য নিয়ে এল এই নতুন উপহার। মাসব্যাপী এই প্রতিযোগিতায় একই সাথে থাকছে বাংলার উপর অনলাইন কুইজ, সৃজনশীল রচনা এবং লাইভ কুইজের আলাদা আলাদা পর্ব, যেগুলোর শেষে একজন সহপাঠীর হাতে উঠবে সেরা মেধাবীর মুকুট। এর পাশাপাশি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী সবাই পাবে বিশেষ উপহার। আমরা সবসময়েই বলে এসেছি, “অনলাইন সহপাঠী”-র মেন্টররা শুধুমাত্র তোমাদের একাডেমিক অনলাইনকোর্সই নয়, বরং তোমাদের মেধা-মনন এবং সৃজনশীলতার বিকাশেও সবসময় তোমাদের পাশে থাকতে বদ্ধপরিকর। সেই কথা রাখতেই আমাদের এই আয়োজন।

[![Mentor Service](https://trello-attachments.s3.amazonaws.com/5ed23fa75a7dbb7b5111d495/60276fe8caf11d553929b9ac/4ca00ad718f4408bc14df6d8d2379b6f/Artboard_1%403x.png)](https://onlinesohopathi.com/mentors)

# জ্ঞানকিরীট কুইজ নির্দেশনা

১) ১৫ই ফেব্রুয়ারী, ২০২১ এস এম এস এর মাধ্যমে সকল কে কুইজের গুগল ফরম লিংক পাঠানো হবে।
২) সন্ধ্যা ৭ টায় কুইজ শুরু হবে।
৩) পরীক্ষার সময় থাকবে ২৫ মিনিট।
৪) এক আইডি দিয়ে ১ বার ই অংশগ্রহন করা যাবে।

[![Mentor Service](https://trello-attachments.s3.amazonaws.com/5ed23fa75a7dbb7b5111d495/60276fe8caf11d553929b9ac/7eee0149e2215233540861493c36f4e9/Artboard_1_copy_3%403x.png)](https://onlinesohopathi.com/courses/hsc-preadmission-science)

# কুইজ পরবর্তী নির্দেশনা

১) কুইজ পরীক্ষার ফলাফল এবং পরবর্তী কার্যক্রম এর নির্দেশনা ১৬/০২/২০২১ ফেসবুকে আমাদের
অফিসিয়াল পেজ থেকে সন্ধ্যা ৬.০০ টায় লাইভ এ জানানো হবে।
২) প্রতিযোগীতাটি সম্পূর্ণ মূল্যায়ণ করবেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ও অনলাইন সহপাঠীর স্বনামধন্য মেন্টর মৃত্তিকা খান।

[অফিসিয়াল পেজ লিংক](https://www.facebook.com/onlinesohopathi)

[ওয়েবসাইট লিংক](https://onlinesohopathi.com/)

[ফেসবুক গ্রুপ লিংক](https://www.facebook.com/groups/onlinesohopathi)

[![N|Solid](https://res.cloudinary.com/mainframe-labs-media/image/upload/v1613203249/Big_1.png)](https://docs.google.com/forms/d/e/1FAIpQLSfhn4L1GZd7mX1_cz4qH8SkMfWKsFT9PksU9tHnMRqrb2ME6A/viewform)


অমর একুশে উপলক্ষে অনলাইন সহপাঠীর মেন্টরদের দ্বারা আয়োজিত   বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক অনলাইন প্রতিযোগীতা-\"জ্ঞানকিরীট\"


# “জ্ঞানকিরীট- ছিনিয়ে নাও মেধার মুকুট!!”

“কিরীট” শব্দের আভিধানিক অর্থ হল মুকুট। বাংলা ভাষা, সাহিত্য ও সংস্কৃতিকে বিশুদ্ধভাবে জানতে “অনলাইন সহপাঠী”- আয়োজন করছে সৃজনশীল অনলাইন প্রতিযোগিতা “জ্ঞানকিরীট”। ভাষার মাস ফেব্রুয়ারীতে “অনলাইন সহপাঠী”-র মেন্টররা তোমাদের জন্য নিয়ে এল এই নতুন উপহার।
মাসব্যাপী এই প্রতিযোগিতায় একই সাথে থাকছে বাংলার উপর অনলাইন কুইজ, সৃজনশীল রচনা এবং লাইভ কুইজের আলাদা আলাদা পর্ব, যেগুলোর শেষে একজন সহপাঠী হাতে উঠবে সেরা মেধাবীর মুকুট। এর পাশাপাশি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী সবাই পাবে বিশেষ উপহার। আমরা সবসময়েই বলে এসেছি, “অনলাইন সহপাঠী”-র মেন্টররা শুধুমাত্র তোমাদের একাডেমিক অনলাইন কোর্সই নয়, বরং তোমাদের মেধা-মনন এবং সৃজনশীলতার বিকাশেও সবসময় তোমাদের পাশে থাকতে বদ্ধপরিকর। সেই কথা রাখতেই আমাদের এই আয়োজন।

তোমাদের প্রাণবন্ত অংশগ্রহণই পারে আমাদের এই প্রতিযোগিতাকে সবচেয়ে জাকজমকপূর্ণ করে তুলতে। তাই আর দেরি না করে একদম ফ্রিতে এখনই রেজিস্ট্রেশন করে ফেলো এবং তোমাদের সকল সহপাঠীদের যুক্ত করে ফেলো এই আয়োজনে।

রেজিস্ট্রেশন লিংকঃ [Link](https://onlinesohopathi.com/quiz/checkout?courseUrl=quiz) <br>
Event Link: [Visit](https://www.facebook.com/events/501185740923564)

### সাধারণ জ্ঞান কুইজ নিয়মাবলী

- ৩৫ টি বহুনির্বাচনি প্রশ্ন থাকবে প্রাথমিক রাউন্ডে যা ১৫/২/২০২১ এ হবে।
- সৃজনশীল রচনা লিখে জমা দিতে হবে ২০/২/২০২১ এর মধ্যে।(টপিক- বাংলা ভাষা,সাহিত্য ও সংস্কৃতি)
- ২১শে ফেব্রুয়ারি ফাইনালে ২ টি রাউন্ড হবে।
- কুইজ মৃত্তিকা খান (মেন্টর) মূল্যায়ন করবেন।
- রেজিস্ট্রেশন চলবে ০৭/০২/২০২১ হতে ১৪/০২/২০২১ পর্যন্ত।
- রেজিস্ট্রেশন করতে হলে অবশ্যই অনলাইন সহপাঠীর ওয়েবসাইটে গিয়ে করতে হবে। ।
- ক্যাম্পাস অ্যাম্বাসেডর দের মাধ্যমে যারা রেজিস্ট্রেশন করবেন তারা রেফারেল কোড ব্যবহার করুন।

### বিজয়ীদের প্রাইজ

```sh
১ম বিজয়ীঃ
  - যে কোনও কোর্স ক্রয়ে প্রথমবারের জন্য ২১% ছাড় পাবেন (৫০০/- সর্বোচ্চ)
  - বিজয়ী ক্রেস্ট
  - সনদপত্র
  - গিফট হ্যাম্পার।
২য় বিজয়ীঃ
  - যে কোনও কোর্স ক্রয়ে প্রথমবারের জন্য ২১% ছাড় পাবেন (৫০০/- সর্বোচ্চ)
  - সনদপত্র
  - গিফট হ্যাম্পার।
৩য় বিজয়ীঃ
  - যে কোনও কোর্স ক্রয়ে প্রথমবারের জন্য ২১% ছাড় পাবেন (৫০০/- সর্বোচ্চ)
  - সনদপত্র
  - গিফট হ্যাম্পার।
```

### অংশগ্রহণকারী সবার জন্যই থাকছে প্রাইজঃ

```sh
সকল অংশগ্রহণকারীরা প্রথমবারের জন্য যে কোনও কোর্স ক্রয়ে ১০% ছাড় পাবে (২০০/- সর্বোচ্চ)
```



পাবলিশ হয়ে গেলো অনলাইন সহপাঠীর প্রথম ম্যাগাজিন। ১০ টি সেগমেন্টে প্রায় ১৯০০ সাবমিশন থেকে বাছাই করা কন্টেন্টগুলো নিয়ে পাবলিশ করা হলো আমাদের \"সহপাঠীর কলাম\" ম্যাগাজিন।


পাবলিশ হয়ে গেলো অনলাইন সহপাঠীর প্রথম ম্যাগাজিন। ১০ টি সেগমেন্টে প্রায় ১৯০০ সাবমিশন থেকে বাছাই করা কন্টেন্টগুলো নিয়ে পাবলিশ করা হলো আমাদের "সহপাঠীর কলাম" ম্যাগাজিন।

সহপাঠীর কলাম


#chickenfrychallenge এর সমাপ্তি এবং বিজয়ী ঘোষণাঃ গত ১ সপ্তাহ ধরে গ্রুপে তোমাদের যে কোন প্রশ্ন করতে উৎসাহ দিতে শুরু হয়েছিল আমাদের #chickenfrychallenge, যেখানে একাডেমিক/নন-একাডেমিক সেরা প্রশ্নগুলো করে কয়েকজন বিজয়ী হয়ে চিকেন ফ্রাই জিতে নিয়েছে। এই ক্যাম্পেইনের বিজয়ীদের নাম নীচে ঘোষণা করা হল।

চিকেন ফ্রাই বিজয়ীদের নামঃ `Adrita Ridi`, `Sadia Raisa`, `Sujana Afrin`, `Nafisa Hossen` এবার আসি আরেকটা কথায়। বিজয়ীরা ছাড়াও বেশ কয়েকজন খুব সুন্দর সুন্দর প্রশ্ন করেছিলে, যাদেরকে আমরা বিজয়ী করতে পারি নি। তবে মন খারাপের কিছু নেই, যেহেতু \"অনলাইন সহপাঠী\"- এর মূল উদ্দেশ্য তোমাদের পড়াশুনা নিয়ে সকল ধরনের সমস্যার সমাধান করা, তাই বিজয়ীদের বাইরেও আমরা ৩ জনকে সিলেক্ট করেছি, যারা তাদের পছন্দমত যে কোন বিষয়ের যে কোন টপিকের উপর একটা সম্পূর্ণ ফ্রি ১-টু-১ অনলাইন ক্লাস করতে পারবে, \"অনলাইন সহপাঠী\"-র টপ রেটেড মেন্টরদের কাছে, জুম বা গুগল মিটে। ফ্রি ১-টু-১ ক্লাসের সুযোগ পাওয়া ৩ জনের নামঃ Řãīyan Řãhmań Ferdous Maria Srabony Sayed তোমরা ৩ জন দ্রুত আমাকে ইনবক্সে নক দাও তোমাদের ফ্রি ক্লাসের ব্যাপারে সবকিছু ফাইনাল করার জন্য। 😃 শেষ কথা, চ্যালেঞ্জ টার মূল উদ্দেশ্য ছিল, তোমরা যেন যে কোন সমস্যায় পড়লে যে কোন ধরনের প্রশ্ন করতে ভয় বা দ্বিধাবোধ না করো, সেটা নিশ্চিত করা। তাই , এখনও দিনের যে কোন সময় কোন ধরনের সংকোচ ছাড়া যে কোন একাডেমিক/নন-একাডেমিক প্রশ্ন করতে থাকো আমাদের এই গ্রুপে। অহ, আরেকটা ব্যাপারে, #osburgerchallenge এ অংশ নিচ্ছো তো? 😉


#chickenfrychallenge এর সমাপ্তি এবং বিজয়ী ঘোষণাঃ গত ১ সপ্তাহ ধরে গ্রুপে তোমাদের যে কোন প্রশ্ন করতে উৎসাহ দিতে শুরু হয়েছিল আমাদের #chickenfrychallenge, যেখানে একাডেমিক/নন-একাডেমিক সেরা প্রশ্নগুলো করে কয়েকজন বিজয়ী হয়ে চিকেন ফ্রাই জিতে নিয়েছে। এই ক্যাম্পেইনের বিজয়ীদের নাম নীচে ঘোষণা করা হল।

Chicken Fry Challenge


#All_Basics_In_One_Hour #Facebook_Live

১) এটা কি ? SSC এবং HSC এর খুবই জটিল এবং গুরুত্বপূর্ণ কিছু টপিক নিয়ে আমাদের মেন্টর ইন্টারেক্টিং ফেইসবুক লাইভে আসবেন এবং এটি সম্পূর্ণ ফ্রি ।

২) অন্য ফেসবুক লাইভ এর থেকে এটি কেন বেশি প্রয়োজনীয় ? এখানে লাইভের পুরোটা সময়ই এসএসসি এবং এইচএসসি এর জটিল সমস্যা গুলো রয়েছে সেগুলো একদম শর্টকাট সমাধান দেওয়া হবে অর্থাৎ এটি কোন নরমাল টিউটোরিয়াল ভিডিওর মতো না বরং জটিল সমস্যার সহজ সমাধান কিভাবে সম্ভব যা তোমাদের বোর্ড পরীক্ষা + বিভিন্ন ভর্তি পরীক্ষায় সবসময়ই কাজে দিবে সেটি নিয়ে আমাদের মেন্টরগন পুরোটা সময় তোমাদের সাথে থাকবেন । তোমাদের প্রস্তুতিকে আরও জোড়ালো করতে থাকবে প্রশ্ন-উত্তর সেশন । মেন্টরদের পড়ানোর দক্ষতা সম্পর্কে আইডিয়া পাবে ।

৩) মাসে কয়টি ক্লাস হবে ? কোন কোন বিষয়ের ক্লাস হবে ? মাসে মোট ৮ টি ক্লাস হবে । ( পদার্থবিজ্ঞান , গণিত , হিসাববিজ্ঞান , ইংলিশ )

৪) কবে কোন লাইভ হবে সেটি তোমরা কিভাবে জানবে ? আমরা প্রতিদিনই আমাদের পেইজ এবং গ্রুপ থেকে তোমাদেরকে আপডেট দিতে থাকব এছাড়াও আমাদের রুটিনটা আমরা পেইজ এবং গ্রুপ থেকে আপডেট করে দিব যাতে তোমরা সেটি ফলো করতে পারো ।

৫) কবে থেকে শুরু হবে ? আগামী ৭ ডিসেম্বর , ২০২০ থেকে । যারা যারা interested আছো তারা লিংকের ফর্মটি ফিলাপ করে রেজিস্ট্রেশন করে ফেল এবং এই গ্রুপে তোমার ১০ জন বন্ধুকে ইনভাইট দিয়ে কমেন্টে done লিখে দাও ।


SSC এবং HSC এর খুবই জটিল এবং গুরুত্বপূর্ণ কিছু টপিক নিয়ে আমাদের মেন্টর ইন্টারেক্টিং ফেইসবুক লাইভে আসবেন এবং এটি সম্পূর্ণ ফ্রি ।